শুরু হলো সিরিয়ার হামলা জ্বলছে ইসরাইল1
Ajouté le ven. 14 mai 2021 Divertissement Rectangular HD
জাতিগত দ্বন্দ্ব আর আন্তর্জাতিক কূটচালে পড়ে একটি দেশ কীভাবে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে,
তা সিরিয়ার অবস্থা না দেখলে বোঝা যায় না। 10 বছর ধরে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ
অর্থনীতিতে সফলে থাকা দেশটি এখন দুর্ভিক্ষের কিনারায় এসে দাঁড়িয়েছে এর জন্য কারা দায়ী
কিছু মুসলিম দেশের কুলাঙ্গার নেতারা এর জন্য দায়ী
নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন 12 বছর সিরিয়া জ্বলবে এরপরই মুসলিমরা জয়ের দিকে যাবে
আর সেই ভবিষ্যৎবাণী বাস্তবে রূপ নিচ্ছে এখন দীর্ঘ 10 বছর পর
সিরিয়া সফলভাবে ইসরাইলে হামলা করতে সক্ষম হয়েছে
কিভাবে অর্থনীতিতে সফলে থাকা দেশটি দুর্ভিক্ষের কিনারায় এসে দাঁড়িয়েছে
আর কারা সিরিয়াকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এনে দাঁড় করিয়েছে
আর কিভাবে আবার সিরিয়া সফলভাবে সবাইকে প্রতিহত করবে
এসব কিছু জানতে শেষ পর্যন্ত দেখতে থাকুন আমাদের এই ভিডিওটি
সিরিয়ায় গল্পটির শুরু একটু ভিন্নভাবে।
ছোট ঘটনা থেকে বিরোধ ছড়িয়ে পড়ে।
২০১১ সালের মার্চের মাঝামাঝি সময় সরকারবিরোধী আন্দোলনের কারণে চারজনকে ধরে নিয়ে নির্যাতন করে সরকারি বাহিনী।
দেশটির ডেরা শহরের এ ঘটনার প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ হয় বিক্ষোভে সরকারি বাহিনী ব্যাপকভাবে গুলি ছোড়ে।
কয়েকজন বিক্ষোভকারী মারা যান। সেই বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে পুরো দেশে।
বাশার আল-আসাদ সরকার ট্যাংক, আর্টিলারি এবং হেলিকপ্টার গানশিপ সহকারে দেশব্যাপী অপারেশন চালায়।
মাত্র তিন মাসে ২০১১ সালের জুলাই নাগাদ প্রায় ১৬ হাজার বিক্ষোভকারী নিহত হন।
2011 সালে আগমন হয় আরব বসন্তের
পরে যোগ দেয় মিসর, লিবিয়া। অনেকে মনে করেছিলেন, সিরিয়ায় হয়তো আরব বসন্তের প্রভাব পড়বে না।
কেননা দেশটিতে গত ৪০ বছর ধরে নিজেদের শাসন পাকা করে ফেলেছেন বাসার আল-আসাদের বাথ পার্টি।
এ ছাড়া বাশার ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র কায়েমে অনেক সুন্নি মুসলিমেরও সমর্থন ছিল
এরপরের ঘটনাপ্রবাহ এতই জটিল, সঠিক হিসাব রাখা মুশকিল।
আক্রমণ, পাল্টা আক্রমণ, শহর দখল, দখল থেকে মুক্ত, আবার পুনর্দখলের মধ্য দিয়ে চলছে
এভাবেই এতে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। তালিকায় আছেন নিরীহ জনগণ, সেনাসদস্য, বিদ্রোহী এবং সরকারি সমর্থকেরাও
কিন্তু এই মৃত্যু তালিকায় তারাই নেই যারা পিছন থেকে এই যুদ্ধ উসকে দিয়েছে
তখন আমেরিকা ও পশ্চিমারা আসাদকে হটিয়ে ‘জনগণকে ক্ষমতায় আনার জন্য মাঠে নামে।
বিক্ষোভকারীরা প্রথমে অগোছালো থাকলেও ধীরে ধীরে বাইরের সমর্থনে সংগঠিত হয়।
সিরিয়ার বিদ্রোহীদের নানান পক্ষ আর উপলক্ষ থাকলেও বিদ্রোহীরা একত্র হয়ে একটি সংগঠিত ফোর্স গঠন করেছে।
এর নাম দিয়েছে ফ্রি সিরিয়ান আর্মি।
এরপর থেকে লাশের সংখ্যা বাড়তে থাকে। সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসের মতে,
২০১২ সালে ৫০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। শরণার্থী হয়েছে পাঁচ লাখের মতো।
রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধের এক পক্ষে রয়েছে সিরিয়ায় ৪০ বছর ধরে শাসনকারী বাশার আল আসাদ সরকার'
অন্যদিকে আছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা, যাদের মধ্যে আছে সিরিয়ার ৬০ শতাংশ সুন্নি জনগোষ্ঠী এবং তাদের সমমনারা
তখনই যুক্তরাষ্ট্র বিভিন্ন সমস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করে বিদ্রোহীদের এ সুযোগে তারা সিরিয়াতে ঘাঁটি গেড়ে বসে
এবং সিরিয়ার তেল স্থাপনাগুলো নিজেদের দখলে নেয় এবং তেল চুরি করতে লাগলো
আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে রাশিয়া, ইরান সব বিষয়ে বাশার আল-আসাদ সরকারের পক্ষে থেকেছে।
Statistiques globales
- Total
-
736 801
- Total
-
xxx.xx
- Total
-
xxx.xx
- Total
-
00:08:08
Métadonnées
Sujets
Videolists
Aucune liste de vidéos pour cette vidéo.
Contenu
Pas de format pour cette vidéo.
Statistiques publiques
Statistiques Privées
Durée de visionnage
Ces données sont uniquement disponibles pour le propriétaire de la chaîne.
Se connecterGain net d'abonnés
Ces données sont uniquement disponibles pour le propriétaire de la chaîne.
Se connecterPartages
Ces données sont uniquement disponibles pour le propriétaire de la chaîne.
Se connecterDémographies estimées
Ces données sont uniquement disponibles pour le propriétaire de la chaîne.
Se connecterAudience estimée
Ces données sont uniquement disponibles pour le propriétaire de la chaîne.
Se connecter