Wizdeo Analytics

রক্ষা হচ্ছে আল-আকসা মসজিদ

Ajouté le mer. 12 mai 2021 Divertissement Rectangular HD

মুসলমানদের প্রথম কেবলা এবং তৃতীয়তম পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ 1967 সাল থেকে
এখন পর্যন্ত দখলদার ইহুদিদের দখলে
এবং প্রতিনিয়ত দখলদার ইসরাইল ফিলিস্তিনের সাধারণ জনগণকে হত্যা করছে
এরপরও কিছু কিছু মুসলিম দেশ আছে দখলদার ইসরাইল কি সমর্থন করছে
অবশেষে দীর্ঘ 55 বছর পর ইরান লেবানন পাকিস্তান সহকারে কিছু খ্রিস্টানদের ধর্মযাজকরা ঘোষণা করেছেন যে
খুব শীগ্রই আল-আকসা মসজিদ মুসলিমদের দখলে আসবে
কেন আল-আকসা মসজিদ এত গুরুত্বপূর্ণ এবং কিভাবে দখলদার ইসরাইল আল আকসা মসজিদ দখল করে নিল
আর এখন কিভাবে মুসলিমরা দখলে আনবে এসব কিছু জানতে শেষ পর্যন্ত দেখতে থাকুন আমাদের এই ভিডিওটি

মসজিদুল আকসা বা বাইতুল মুকাদ্দাস নামেও পরিচিত)
জেরুজালেমের পুরনো শহরে অবস্থিত ইসলামের তৃতীয় পবিত্রতম মসজিদ
এই পুরো স্থানটিকে হারাম আল শরিফ বলা হয়।
এছাড়াও স্থানটি "টেম্পল মাউন্ট" বলে পরিচত ইহুদীদের কাছে
ইহুদীরা তাদের পবিত্র স্থান হিসাবে জেরুজালেমকে বিবেচনা করে
ইসলামের বর্ণনা অনুযায়ী মুহাম্মদ (সা) মিরাজের রাতে মসজিদুল হারাম থেকে আল-আকসা মসজিদে এসেছিলেন
এবং এখান থেকে তিনি ঊর্ধ্বাকাশের দিকে যাত্রা করেন।
এছাড়া আজ থেকে 2000 বছর আগে এটি ঈসা (আঃ) (খ্রিস্টধর্মে যিশু)
এটিকে এক আল্লাহ উপসনালয় হিসাবে এবাদত করতেন
এরপর এক এক সময় একেকজনের দখলে ছিল মসজিদুল আকসা
সবশেষে 1967 সালের দখলদার ইসরাইল আল-আকসা মসজিদ সহ জেরুসালেম দখল করে

বর্তমানে 2021 ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানি বলেছেন, কুদস দিবস হচ্ছে ফিলিস্তিনি জাতির অধিকারের প্রতি সমর্থনের দিবস
এবং আশাকরি খুব শিগগিরই ফিলিস্তিনিদের সংগ্রাম বিজয় অর্জন করবে।
রমজানের শেষ শুক্রবারে কোর্স দিবস পালন করার পরে ইরানের প্রেসিডেন্ট রুহানি এসব কথা বলেন
রুহানি আরও বলেন, ফিলিস্তিনিরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে জীবনযাপন করছেন
এবং সেখানে তারা কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন। কিন্তু আন্তর্জাতিক সমাজ এ বিষয়ের প্রতি ভ্রুক্ষেপ করছে না।
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ইহুদিবাদীরা এখনও ফিলিস্তিনিদের বাড়িঘর ও ভূমি দখল অব্যাহত রেখেছে।
ইমাম খোমেনী (রহ.) তথা ইরানি জাতি রমজান মাসের শেষ শুক্রবারকে বিশ্ব কুদস দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছেন।
এটা ফিলিস্তিনিদের অধিকারের কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়।